সবার কথা বলে

তমরদ্দি হাই স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষককের বিরুদ্ধে অ*প*প্রচারের প্র/তি/বাদ

0 9

তমরদ্দি হাই স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষককের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদ।

মোঃ এনায়েত হোসেন
স্টাফ রিপোর্টার:

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কাল্পনিক ও মিথ্যে তথ্য প্রকাশ ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন,হাতিয়া উপজেলার তমরদ্দি হাই স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক নুরুল আলম প্রকাশ সাহাবউদ্দিন।

ঐ প্রধান শিক্ষক লিখিত এক বক্তব্যে বলেন,গত (৫আগষ্ট) পর থেকে আমার বিরুদ্ধে যে সকল উদ্দেশ্য মূলক ও শত্রুতাবশত অপপ্রচার হয়েছে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার হয়েছে তা বিন্দু মাত্র সত্য নয় বরং শতভাগ মিথ্যা।

তিনি আরও বলেন,যে আমি তমরদ্দি হাই স্কুলের কোন ধরনের দুর্নীতি করি নাই। ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে এক শ্রেনীর দুষ্কৃতকারীরা আমার বিরুদ্ধে নিন্দনীয় অপপ্রচার চালিয়ে আসছে।আমি নাকি নারীদের সাথে খারাপ আচরণ করে থাকি বলে তারা ফেসবুকে ভিডিও প্রচারণা চালায়। আমি ২৭/১২/২৪ ইং তারিখ রাতে প্রায় ১০ টার সময় ঘর থেকে বের হয়ে রাস্তায় ফোনে কথা বলতে যাওয়ার সময় কেবা কাহারা তাদের সকলের মুখোশ পরা,আমাকে হঠাৎ করে চোখ বেঁধে নিয়ে যায় প্রায় ৬/৭ জন।তারা পাশ্ববর্তী আবুল কাশেম এর নির্জন বাগানে নিয়ে আমাকে অনেক মারধর করে এবং গলায় চুরি ধরে।পরে আমি ভয়ে তাদেরকে বলছি তোমরা কি চাও আমার কাছে আমি কি অপরাধ করেছি বলার সাথে সাথে আমাকে আর জোর করে মারধর করে এবং গলায় ধরে পুকুরে ডুবাতে থাকে তখন তারা প্রস্তাব করে তাদেরকে ২০ লক্ষ টাকা দিতে হবে না হলে প্রাণে হত্যা করবে,তখন আমি ভয়ে তাদেরকে পাঁচ লক্ষ টাকা দিতে রাজি হয় বাকি ১৫ লক্ষ টাকা চেকের মাধ্যমে দেয়ার কথা বললে তারা আমাকে ছেড়ে দেয়। পরে আমি ৫ লক্ষ টাকা তাৎক্ষণিক দিতে পারি নাই বিদায় তারা কোথায় থেকে মেয়ে এনে আমার গলায় চুরি ধরে আমার কাপড় জোরপূর্বক খুলে মেয়েদের সাথে অশ্লীল ভিডিও করেন।ঐ ভিডিও গুলো মামুন রাফি ও আরিফ নামের একটা অনলাইন পত্রিকা সাংবাদিক তারা ফেজবুকে একের পর একটা প্রচার করেন,তার আগে তারা একটা মেয়েকে নিয়ে আমাকে জড়িয়ে কয়েকটা ভিডিও তৈরি করে।পাশাপাশি আমার স্কুলের শহীদ মিনারের নির্মাণ কাজের বিরুদ্ধে মিথ্যা নিউজ লেখালেখি করেন। পরে মামুন রাফি আমার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা আদায় করে নেন,সে আরও বলেন,টাকা না দিলে আমি আবারও নিউজ লেখা শুরু করবো বলে প্রায় সময় হুমকি দিত। গত ২০ নভেম্বর ২০২৪ সালে আমি সৌদি আরব ওমরা করতে যায়।পরে আমার বাসা থেকে ফোন আসে আমার বাসা ডাকাতি সব নিয়ে যায় এমনকি আমার স্কুলের সকল কাগজপত্র বস্তা ভরে নিয়ে যায়। পরে আমি ওমরা শেষ করে আসি হাতিয়া থানায় ১৪/১২/২৪ ইং তারিখ একটি মামলা দায়ের করি।যাহা মামলা নাম্বার ১৯,যারা আমার বাসা মোঃ আশিক, রাহাত, ফখরুল, আরফান, সাহেদ, রাফিসহ ডাকাতি করে তারা আবার আমাকে ফোন দিয়ে বলতো তাদেরকে আমি ২০ লক্ষ টাকা দিতে হবে।না দিলে আমাকে মেরে ফেলবে।সেই মামলায় আসামী দুইজন এখনো জেলহাজতে আছে।যারা এখনো ধরা পড়ে নাই তারা আমাকে একেকবার একেকজন ফোন দিয়ে মোটা অংকের টাকার প্রস্তাব করে।একজন সাংবাদিক সে আমার সাথে যোগাযোগ না করে কিভাবে বিভিন্ন ফেসবুকে অনলাইনে আমার নামে মিথ্যা নিউজ প্রকাশিত করে,আমার সাথে তারা সরাসরি কথা বলে নিউজ প্রকাশিত করুক তাতে আমার কোন আপত্তি নেই কিন্তু তারা চট্টগ্রাম থেকে বসে আমার নামে মামুন রাফি ও আরিফ ফেসবুকে ভিডিও ছাড়ে আমি এ সকল অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.