ঘড়িষার ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ঘড়িষার ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা।

এম এ জব্বার – সংবাদের পাতা:

দীর্ঘ ৯ বছর পর শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার ঘড়িষার ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের অনুমোদনে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি, নেতৃবৃন্দদের উপস্থিতিতে উপজেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শান্ত ঘোষণা করেন।

মঙ্গলবার (১জুলাই) এ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়, যেখানে নতুন নেতৃত্বে স্থান পেয়েছেন তরুণ ও উদ্যমী নেতাকর্মীরা। নতুন আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন, জসিম ঢালী এবং সদস্য সচিব হিসেবে আছেন মো. ইমরান চৌকিদার।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নড়িয়া উপজেলার বাংলাবাজার উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মতিউর রহমান সাগর এর অফিসে বিএনপির নেতৃবৃন্দের নিয়ে এক আনন্দ মুখর পরিবেশের মধ্যে দিয়ে কমিটি ঘোষণা করা হয়।

উক্ত আয়োজনে সভাপতিত্ব করেছেন, ঘড়িষার ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সোভন আহম্মেদ বাচ্চু।
এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন – উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মতিউর রহমান সাগর।

তাছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঘড়িষার ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি-হরমুজ মুন্সী, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর রাড়ী, উপজেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক – শফিকুল ইসলাম শান্ত।

এছাড়াও উক্ত আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক লিটন মৃর্ধা, ঘড়িষার ইউনিয়ন বিএনপি সাধারণ সম্পাদক হেলাল মাস্টার, ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি দেলোয়ার হোসেন মাঝি, সহ-সভাপতি সেকান্দার ঢালী, ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক বোরহান কবির, যুগ্ম আহবায়ক কামরান বেপারি, ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হারুন অর রশীদ, ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খালেক শিকদার, ১নং ওয়ার্ড সদস্য সচিব বাহান মৃর্ধা, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ঘড়িষার ইউনিয়ন যুবদল মফিজুর রহমান কিরন ও বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করে থাকেন, ঘড়িষার ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব – মোঃজীবন মোল্লা।

নেতৃবৃন্দ জানান, গত ৯ বছর ধরে কমিটি না থাকায় সাংগঠনিক কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দিয়েছিল। নতুন কমিটির মাধ্যমে ইউনিয়ন যুবদল আরও সংগঠিত ও সক্রিয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

কমিটি ঘোষণার পর নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে এবং সন্ধ্যায় স্থানীয়ভাবে একটি মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।