সবার কথা বলে

গ্রে*ফ*তারের পর মা’ম’লা’য় এজাহার ভূক্ত আসামী ছেড়ে দেওয়ার অ/ভি/যো/গ

0 2

গ্রেফতারের পর মামলায় এজাহার ভূক্ত আসামী ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ সদর থানা অফিসার ইনচার্জ এর বিরুদ্ধে।

মোঃ এমদাদুল হক – নিজস্ব প্রতিনিধি:

জানা যায় বাদি হাদিউল ইসলাম রাব্বি (২৭), পিতা-মৃত হেলাল উদ্দিন, সাং-বাগেরহাটা (বটতলা), থানা জেলা-জামালপুর। তিনি জামালপুর সদর থানায় উপস্থিত  হইয়া বিবাদী: ১। মোঃ জিহাদ (১৮), পিতা-মোঃ লিটন মিয়া, সাং-বাগেরহাটা (বটতলা), ২। মোঃ জাহিরুল ইসলাম (৪২) পিতা-মৃত নাসির উদ্দিন, সাং-ঘোড়াধাপ (ইটাইল) পোঃ-গোপালপুর, বর্তমান সাং-বোষপাড়া (পানির ট্যাংকির সামনে জনৈক সেন্ট মিয়ার বাসার ভাড়াটিয়া), ৩। মোঃ মহন (১৯), পিতা-মোঃ ইমাম, ৪। মোঃ দেলোয়ার হোসেন দেলু (৫৮), পিতা-অজ্ঞাত, ৫। মোঃ মাহাদী হাসান জয় (১৯), পিতা-জাহিরুল ইসলাম, সাং-ঘোড়াধাপ (ইটাইল), পোঃ-গোপালপুর, বর্তমান সাং-বোষপাড়া (পানির ট্যাংকির সামনে জনৈক সেন্ট মিযার বাসার ভাড়াটিয়া), ৬। মোঃ বিজয় (১৮), পিতা-মোবারক, সাং-বাগেরহাটা, ৭। মোঃ পলাশ (২১), পিতা-কোরবান আলী, ৮। মোঃ আল আমিন (৩২), পিতা-মোঃ দেলোয়ার হোসেন দেলু, উভয় সাং-বাগেরহাটা, সর্ব থানা ও জেলা-জামালপুরসহ অজ্ঞাত নামা ৫/৬ জন কে আসামি  করে একটি মামলা  দায়ের করেন।

৮ মার্চ শনিবার আনুমানিক বিকাল ৫.১০ ঘটিকার সময় জহিরুল ইসলাম জুয়েল ২নং আসামি কে পুলিশ  অফিসার বিজন বিশ্বাস গ্রেফতার করেন শফি মিয়ার বাজার সংলগ্ন থেকে।,গ্রেফতারকৃত আসামীকে জামালপুর সদর থানা অফিসার ইনচার্জ আবু ফয়সাল বিন মোঃ আতিক ভিকটিমের সাথে আঁতায়াত করে সদর থানা থেকে ছেড়ে দেন বলে বাদির অভিযোগ।

 

বাদি এই বিষয়ে প্রতিবাদ করে কোন প্রতিকার না পেয়ে ৯ মার্চ রবিবার বেলা ১২ ঘটিকার সময় স্থানীয় শহীদ মিনার সংলগ্ন দয়াময়ী মোড়ে এক বিশাল মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করেন। ভুক্তভোগী বাদীর পরিবার ও মহল্লা বাসি স্হানীয়  জনপ্রতিনিধি, এনজিও কর্মী ও গণমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।ঘন্টা ব্যাপি মানববন্ধনে বাদীর পরিবার সহ  সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ের লোকজন বক্তব্য রাখেন।  বক্তব্যে তারা বলেন পুলিশ উৎকোচের বিনিময়ে মামলার এজাহারভূক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করে থানায় এনে আবার ছেড়ে দিয়েছে। পুলিশের এমন আচরণে আমরা মহল্লাবাসী নিরাশ।

এ বিষয়ে তারা এসপি সৈয়দ রফিকুল ইসলাম এর সুদৃষ্টি কামনা করেন এবং আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে এজাহাভুক্ত আসামি গ্রেফতার সহ এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও অফিসার ইনচার্জ এর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

 

এ ব্যাপারে সদর থানার অফিসার ইনচার্জ সাংবাদিকদের জানান এটি কোন কঠিন মামলা নয় তদন্ত সাপেক্ষে আসামিকে গ্রেফতার করা হবে।

 

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.