শামীম ওসমানের ফিলিংস আছে বিধায় স্টেডিয়াম হয়েছে – ড. মোঃ আওলাদ হোসেন।
এম এ জব্বারঃ
জুরাইন একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান পরিচালক – হাফিজুর রহমান মিতু’র নেতৃত্বে – ৯ আগষ্ট বিকাল ৫ ঘটিকার সময় – জুরাইন ফুটবল একাডেমি ও অনান্য ক্রীরা সংগঠন গুলো – মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে – খেলাধুলার বিকল্প নাই, সুষ্ঠ সবল জীবন গড়তে – খেলাধুলার বিকল্প নাই – এই স্লোগান ধরে, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক সহকারী একান্ত সচিব ড. মোঃ আওলাদ হোসেন এর সাথে – হাজী খোরশেদ আলী সড়ক, জুরাইন – তার নিজ বাসভবনে – ঢাকা ৪ এ খেলার মাঠের দাবীতে জুরাইন ফুটবল একাডেমি ও অনান্য ক্রীয়া সংগঠনগুলো এক ঘড়োয়া মত-বিনিময় আলোচনা সভা করে থাকেন।
উক্ত মাঠের দাবীতে মত – বিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন,
৫২নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জুরাইন ফুটবল একাডেমির উপদেষ্টা, ক্রীয়া সংগঠক এডভোকেট ফারুক।
জুরাইন ফুটবল একাডেমির ক্রীরা সম্পাদক – সোহাগ দেওয়ান, তিনি ড. মোঃ আওলাদ হোসেনের নিকট মাঠের দাবীতে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন।
এছাড়া মাঠের দাবীতে মত – বিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন – জুরাইন ফুটবল একাডেমির কোচ ও ব্যুরো ভয়েজ ধনিয়া এর সভাপতি মোঃ শাহ আলম,
জাগরনী ক্রীয়া সংঘ, প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান পরিচালক – সাজ্জাদ হোসেন সাজ্জাদ।
সোনালী অতিতের সাধারন সম্পাদক – ওয়ালিদ মুরাদ,
জুরাইন ফুটবল একাডেমির আইন বিষয়ক সম্পাদক – শাহ্ আজিজ, জুরাইন ফুটবল একাডেমির উপদেষ্টা – মোঃ দিপন, জুরাইন ফুটবল একাডেমির উপদেষ্টা – আকরাম হোসেন, জুরাইন ফুটবল লীগের – জাবেদ সজল।
এছাড়া উক্ত আলোচনা সভায় অনান্য ক্রীরা প্রেমীরা ও বিভিন্ন সংগঠনের ব্যক্তিগনেরা উপস্থিত ছিলেন।
মাঠের দাবীতে ঘড়োয়া আলোচনা সভায় – ড. মোঃ আওলাদ হোসেন বলেন, শামীম ওসমানের ফিলিংস আছে বিধায় আজ নারায়ণগঞ্জে স্টেডিয়াম হয়েছে। তিনি আরো বলেন, যারা নেতৃত্বে আছে খেলার মাঠ হোক এমন কোন ফিলিংস নাই বলে তিনি বক্তব্যে বলেন।
তিনি আরো বলেন, কিশোর কিশোরিরা স্কুল কলেজ শেষ করে, খেলাধুলা করবে তাহলে এসময়ের ছেলে মেয়েরা বাজে কোন আড্ডায় লিপ্ত থাকবে না।
ড. মোঃ আওলাদ হোসেন তিনি আরো বলেন, ঢাকা ৪ এ – একটি খেলার মাঠ হোক এ বিষয়ে তিনি নজরে রেখেছেন।
এছাড়া জুরাইন ফুটবল একাডেমি ও অনান্য ক্রীয়া সংগঠনগুলো মত – বিনিময় সভায় – ইতালি প্রবাসী হাফিজুর রহমান মিতু’র দিক নির্দেশনার কথা তুলে ধরেন।
তিনি ২/৩ বছর যাবদ মাঠের দাবীতে যে আন্দোলন করে যাচ্ছেন, জুরাইন ফুটবল একাডেমি ও অনান্য ক্রীয়া সংগঠনগুলো সার্বিক ভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন – তার জন্য সংগঠনগুলো হাফিজুর রহমান মিতু’র প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।